Anurager chowa episode
অনুরাগের ছোঁয়া। ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখা যায়, সূর্য বারবার তার স্ত্রীকে নিয়ে প্রশ্ন করলে জয় যখন সূর্যকে বলে হ্যাঁ আমি তোর স্ত্রীকে চিনি, তোর স্ত্রী দীপা সেনগুপ্ত আর তোর স্ত্রী অফিসে আছে। তুই অফিসে গেলেই দেখতে পাবি তোর স্ত্রীকে। তখন উর্মি বলে, জয় তুমি যা বলছ ভেবে বলছ তো? জয় সবাইকে বলে, হ্যাঁ, আমি যা বলছি ভেবে বলছি।
দাদাই, তুই তোর স্ত্রীর সাথে দেখা করতে চাস। তাহলে অফিসে চল। সূর্য উদগ্রীব হয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য বের হতে যায়। সূর্য হোচট খেয়ে পড়ে যায়। তবে সূর্যকে বেশ স্বাভাবিক লাগে।
সূর্যকে আবারো উল্টোপাল্টা এবং ঘোরের মধ্যে চলে যাওয়ার জন্য ওই উর্মি জলের গ্লাসে করে জল নিয়ে আসে এবং সূর্যকে বলে, দাদা আপনি জলটুকু খেয়ে নিন দাদাই। কিন্তু রুপা বুঝতে পারে যে কাকিমা আবার ওই জল দিচ্ছে। রুপা ওই জলের গ্লাসটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।
জলের গ্লাস ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় এবং প্রবীরবাবু চিৎকার করে বলে। রুপা দিদিভাই কী করছ তুমি? রুপা বলে, আমি ঠিকই করছি কাকিমা। তোমাকে না বলেছি তুমি আমার বাবাকে কোনো খাবার দেবে না। আমার বাবার ধারে কাছেও তুমি ঘেঁষবে না।
এই বলেই রুপা হুঙ্কার দিয়ে। রুদ্র মূর্তি নাই। তবে রুপার হাতে জলের বোতলটা দেখে উর্মি খুব ভালো করে বুঝতে পারে যে রুপা এই ও উর্মির কারসাজি ধরে ফেলে দিয়েছে। তাই কুন্তলা কে এসএমএস করে সবটাই জানিয়ে দেয় উর্মি এবং বলে যে আমার হাত থেকে আর কোনো কিছুই খাওয়ানো দাদাভাইকে সম্ভব হচ্ছে না।
আমাদের এবার অন্য প্ল্যান করতে হবে। নয়তো দাদাই এর শরীরে কোনো ওষুধ ঢুকছে না। অন্যদিকে সূর্যকান্ত নিজের স্ত্রীকে কথা বলেই যাচ্ছে। দীপার কাছে যাবে এমনটা বলেই যাচ্ছে। অপরদিকে দেখা যায় যে অবিনাশ দীপাকে বলে দীপা আপনি যা করতে যাচ্ছেন তা কিন্তু খুব অনুরাগের ছোঁয়া
Anurager chowa today episode 2nd
ভয়ঙ্কর হতে যাচ্ছে। তাই খুব সাবধানে করবেন। দীপা আর সূর্যের ভালোবাসা দেখার জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। অবিনাশ খুব ভালো ভালো কথা বললেও দীপা অবিনাশকে বলে যে অবিনাশ আমি জানি না আমাদের কপালে কী আছে। খুব ভালো ভালো কথা বলে দীপাকে অন্যদিকে দেখা যায়। অনুরাগের ছোঁয়া
উর্মির এসএমএস টা পাওয়ার পর কুন্তলা বেশ উদগ্রীব হয়ে ওঠে এবং কুন্তলা রুবিকে বলে, এখন কী করব কিছুই তো বুঝতে পারছি না। উর্মি তো ঠিকভাবে ওষুধটা সূর্যকে দিতে পারছে না। আর ওই উর্মি ও হয়েছে বটে, একটা বোকা হাঁদা মেয়ে কিন্তু সুযোগ বুঝে ঠিক আমাকে ব্ল্যাকমেল করছে। অপর দিকে রুপা একদম যেন দীপার মতো আমাকে ব্ল্যাকমেল করছে। আমাকে সাত পাঁচ কথা শোনাচ্ছে। আমিই কিনা কুন্তলা, তোমার আমাকে আসতে, ভয় দেখাতে, ব্ল্যাকমেল করতে এদের প্রত্যেককে আমি জব্দ করব সবার আগে দীপার কাছ থেকে।
তার কাছের মানুষ গুলোকে আমি একে একে কেড়ে নেব। কিন্তু কী করে? আমি এখন কী করব? কুন্তলা যখন এসব ভাবতে থাকে, রুডি তখন বলে, তুমি চিন্তা করো না। রুডির কাছে বুদ্ধি আছে। তবে এবার সবার আগে আমি হাতিয়ার করব ওই দীপার মেয়ে রূপাকে। কিন্তু কুন্তলা রুডি কে বলে, শোনো রুডি, ওই রূপাকে তুমি কিছু করতে যেও না।
ও কিন্তু দীপার মেয়ে। তুমি একবার বাজে কিছু করতে গিয়ে নিজে মরতে বসেছিলে। তাই তুমি রূপাকে কিছু করতে যেও না কিন্তু। রুডি বলে। ওটা একটা অ্যাক্সিডেন্ট ছিল। কিন্তু এবার যা করব ভেবেচিন্তেই করব।
Next
হ্যাক করে ফেলেছি। এবার এদের দুজনকে দিয়ে আমি এমনভাবে খেলব যে ওই সোনা বোকা সব কিছুর পেছনে কৃষ্ণ কেই ধরে নেবে। অন্যদিকে দেখা যায়, সূর্য যখন উঠতেই পারছে না, কারও কথাই শুনছে না দীপা সেখানে যাই এবং সূর্যকে হাত ধরে তুলে সূর্যকে ঘরে নিয়ে যায়। Anurager chowa today episode
সূর্যর সেবা করতে থাকে। যেটা দেখে উর্মি ভাবতে থাকে, না না, এবার তো এই মেয়েটাকে বেশ সন্দেহ হচ্ছে। কে এই মেয়েটা? আমাকে বুঝতেই হবে বিষয়টা। এরপরই সূর্যকে ঘরে নিয়ে গেলে সোনা। যখন সূর্যকে খাওয়াতে যাই, সূর্য কিছুতেই খায় না। কিছুতেই না। সোনাকে ঘর থেকে দুরদুর করে বের করে দেই। কারও কথাই শুনতে চাই না।
তার স্ত্রীর নামে কেউ বাজে কথা বললে একেবারেই সূর্য সেটা শোনে না। দীপা নিজে দায়িত্ব করে সূর্যকে খাবার খাওয়ায় এবং বলে যে তুই চিন্তা করিস না তোর স্ত্রী ঠিক আসবে। অপরদিকে দেখা যায় যে সোনার ঘরের বাইরে গিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সোনাকে এসএমএস করে ফেলে। রুটি এবং রুটি সোনার ফোনে কৃষ্ণর নাম্বার হ্যাক করে এসএমএস করে আর বলে যে আমার রুটির ব্যাপারে অনেক কিছু জানা আছে।
আমি তোমাকে জানাতে চাই সোনা আমি কৃষ্ণ বলছি। আসলে আমি রূপাকে এসব কথা বলতে চাইনা। কারণ রূপা তো অনেক রাগি। রূপা হুটহাট করে উল্টোপাল্টা কিছু করে ফেলে। তাই আমি তোমাকে বলতে চাই তুমি একটু বাগানে এসো। তোমার সাথে আমার কথা আছে। রুটির ব্যাপারে কথা শুনে বুঝতে পারে যে হ্যাঁ তাকে বাগানে যেতে হবে।
অপরদিকে দেখা যায় যে সোনার নাম্বার হ্যাক করে কৃষ্ণ ফোনে এসএমএস করে ওই রুটি বলে যে কৃষ্ণ তোমার সাথে আমার কথা আছে। আমি বোন হিসেবে তোমাকে ডাকছি। কিন্তু রূপাকে বোলো না আমার তোমার সাথে কথা আছে। কৃষ্ণ ভেবে নেয় হয়তো সোনা এমন কোনো কথা বলতে যাচ্ছেন সে। বড় দাদার শোনা তার
Next paragraph
বোনের মতো কিছু কথা তার শোনা উচিত। তাই কৃষ্ণ বেরিয়ে পড়ে বাগানে যাওয়ার জন্য। রুপা তখন কৃষ্ণকে বলে, কোথায় যাচ্ছ? কিন্তু কৃষ্ণ রূপাকে বলে না। কারণ যেহেতু সোনা বলতে বারণ করেছে, অপরদিকে দেখা যায় একজন ডক্টর দীপাকে ফোন করে বলে, হঠাৎ অবিনাশ অসুস্থ হয়েছে হসপিটালাইজড।
দীপা বুঝতে পারে তাকে যেতে হবে। দীপা সূর্যকে বলে, আমাকে একটু বের হতে হবে। আমি যাচ্ছি। কিন্তু সূর্য কিছুতেই দীপাকে যেতে দিতে চায় না। হাত ধরে টানাটানি করে সূর্য একটু পরে যেতে যাই। উর্মি সেখানে আসে এবং উর্মি দীপাকে বলে, আমি দেখেছি তুমি দাদার সাথে কী করছিলে? দাদা একজন অসুস্থ মানুষ।
তুমি কেন উনার হাত ধরে টানাটানি করছিলে? তবে সূর্য যে হাতে ব্যথা পেয়েছিল সেটা ঠিক হয়ে যায়। অন্যদিকে দীপার মুখ থেকে চিৎকারটা পড়ে যায়। ওই যে মেঝেতে পড়ে আছে, উর্মি সেটা দেখতে পায় এবং উর্মি স্টিকার টা হাতে নিয়ে ভাবে যে একি! এটা কী? কিসের স্টিকার এটা? এটা তো ওই মেয়েটির মুখে ছিল।
তার মানে ও দীপা। অন্যদিকে রুপা ভাবতে থাকে নানা মা কে আমাকে বাঁচাতেই হবে নয়তো কাকিমা তোমাকে ধরে ফেলবে। অপরদিকে দেখা যায় বাগানে গিয়ে শুনে দাঁড়িয়ে আছে আর রুবি কৃষ্ণর মতো করে সেজে বাগানে যায়। সোনাকে পেছন দিক থেকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরে সোনার মুখের মধ্যে একটা বস্তা ঢুকিয়ে দেয়






[…] অন্যদিকে একের পর এক সোনা কৃষ্ণ নামে দোষারোপ করতেই থাকে। চিৎকার করে বলতে থাকে, কৃষ্ণ আমার সাথে নোংরামি করেছে। কৃষ্ণ আমাকে অপমান করেছে, অসম্মান করেছে। কিন্তু কৃষ্ণ সবাইকে বলে, না, আমি এরকম কিছুই করিনি। সোনাই তো আমাকে এখানে ডেকেছে। রূপা সোনাকে বলে, ভিক্ষুকটি। তুমি কী বলছো এসব? Anurager chowa today episode […]